Self-Care Homeopathy
Self-Care Homeo is a Fully Computerized Homeopathic Medical Center
Tuesday, August 24, 2021
test post
test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post test post
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjhitho8GC8eWl3t5GU1whFsc2AUzez2msHYkULsnT4XKox64a9A9oB40rer3oylB59mU3v2nC_jNZSB3xaaYLKD-peqXLGilc8HeQk-n8hJPEY_rSUhyphenhyphenJNMPUfKDcmyDL5nyeW2lTj9Ix6/w140-h140-p/logo_blogsport.gif
Wednesday, August 30, 2017
হোমিওপ্যাথি কী?
হোমিওপ্যাথি একটি প্রাকৃতিক নীতিভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। এর মূলকথা হলোঃ সুস্থাবস্থায় কোন ক্রুড (যা শক্তিকৃত নয়) ঔষধ স্থূল মাত্রায় (অধিক পরিমাণে) সেবন করলে মানবদেহ ও মনে যে সব অসুস্থ্যকর লক্ষণ (যা পূর্বে ছিল না) প্রকাশ পায়- অনুরূপ লক্ষণযুক্ত প্রাকৃতিক অসুস্থতায় উক্ত ঔষধের শক্তিকৃত সূক্ষমাত্রা প্রয়োগ করে সেই অসুস্থতা/রোগ বা রোগ লক্ষণ দূর করা।
এই নীতিটি বিজ্ঞানী নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রের সমানঃ প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে।
এখানে ঔষধ রোগীর দেহে যে পরিমানে ক্রিয়া করে- জীবনী শক্তি দেহে অনুরূপ বিপরীত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে রোগকে তাড়ায়।
হোমিওপ্যাথিতে রোগ আরোগ্য নিম্নোক্ত নীতি অনুসারে করতে হয়ঃ
(১) সদৃশ্য বিধানে আরোগ্য সাধন।
(২) ক্রুড নয়, শক্তিকৃত ঔষধ প্রয়োগ।
(৩) একবারে একটিমাত্র ঔষধ প্রয়োগ করা।
(৪) অতি ক্ষুদ্র বা সূক্ষ্ম মাত্রায় ঔষধ প্রয়োগ।
(৫) রোগের নাম ধরে নয়, রোগীর লক্ষণসমষ্টি দিয়ে চিকিৎসা করা।
(৬) চিকিৎসা আংশিক নয় (অর্থাৎ কেবল বিশেষ অঙ্গের রোগ সারানো নয়), সমগ্রভাবে করা (অর্থাৎ দেহ-মানের সামগ্রিক কষ্টকর লক্ষণ দূর করা)।
Sunday, August 27, 2017
নারীদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব (Irregular menstruation) – কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা পরামর্শ-
নারীদের অনিয়মিত ঋতু :-
নারীদের ১১-১৩
বছর বয়স হতে প্রতি ২৮ দিনে জরায়ুদ্বার দিয়ে সামান্য কালো লাল বর্ণের স্রাব হয়। যা ঋতুস্রাব নামে পরিচিত। সাধারণত এই স্রাব
৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে। স্রাবের পরিমাণ এবং সময়ক্ষণ এর কোন ব্যতিক্রম হলেই তাকে অনিয়মিত
ঋতুস্রাব বা Irregular Menstruation বলে বিবেচনা করা হয়।
নারীদের অনিয়মিত ঋতু স্রাবের
কারণঃ-
বিভিন্ন কারণে নারীদের ঋতুস্রাব
অনিয়মিত পারে, নিম্নে ঋতুস্রাব অনিয়মিত হওয়ার কারণগুলো উল্লেখ করা হলো-
- সন্তানসম্ভবা হলে এবং সন্তান জন্মের পর শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
- দেহের স্বাভাবিক পুষ্টির অভাব হলে।
- জন্ম নিয়ন্ত্রন পদ্ধতিতে কোন পিল ব্যবহার।
- খাদ্যাভাসে ত্রুটি যেমনঃ ক্ষুধামন্দার কারনে মাসিক অনিয়মিত হয়ে পড়ে। আবার ওজন অতিরিক্ত কমে গেলে ও অতিরিক্ত অনুশীলনের কারণে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
- পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম বা পি-সি-ও-এস (PCOS) হলো একটি হরমোনজনিত ব্যাধি বা ত্রুটি। এ অবস্থায় ডিম্বাশয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির সিস্ট দেখা দেয়। যার ফলে এ রোগে আক্রান্ত হলে মহিলাদের মাসিক অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
- অপরিণত অবস্থায় ডিম্বাশয়ের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে একজন মহিলার দীর্ঘসময়ের জন্য মাসিক অনিয়মিত হয়ে যায়। এ অবস্থায় একজন মহিলার ৪০ বছর বয়সের পূর্বেই ডিম্বাশয়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে।
- পেল্ভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ বা পি-আই-ডি (PID) তে আক্রান্ত হলে মহিলাদের জননেন্দ্রিয়ে ইনফেকশন হয়, যার ফলে মাসিক অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
- Uterine fibroids হল জরায়ুর এক প্রকারের টিউমার। তবে এই টিউমার ক্যান্সার সৃষ্টি করে না। জরায়ুতে টিউমার হলে মাসিকের সময় অধিক রক্তপাত হয় ও মাসিক অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
- দেহের হরমোন জনিত গোলযোগ বা হরমোনের অভাব।
- দেহে রক্ত শুন্যতার ভাব থাকলে।
- গনোরিয়া, সিফিলিস জাতীয় কঠিন প্রকৃতির রোগ থাকলে।
নারীদের অনিয়মিত ঋতুর
লক্ষণ :-
নারীদের ঋতুস্রাব অনিয়মিত হলে বেশ কিছু
লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হলো :
- · ঋতুস্রাব হঠাৎ ২/৩ মাস পর্যন্ত বন্ধ থাকে। কখনো বা ৪/৫ মাস পর্যন্ত বন্ধ থেকে হঠাৎ অধিক পরিমানে স্রাব অথবা ১০/১৫ দিন পর্যন্ত অল্প অল্প স্রাব নিঃসরণ হয়।
- · কখনও স্বাভাবিক নিয়মের চেয়ে অনেক পূর্বেই ঋতু স্রাব শুরু হয়।
- · মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ (Heavy menstrual flow)
- · মাসিকের সময় ব্যথা হওয়া (Painful menstruation)
- · যোনী দিয়ে স্রাব নির্গত হওয়া (Vaginal discharge)
- · দীর্ঘায়িত মাসিক (Long menstrual periods)
- · মাংসপেশীর খিঁচুনি/টান (Cramps and spasms)
- · রোগী তলপেটে (Sharp abdominal pain) ভয়fনক ব্যথা অনুভব করে। কখনো বা কালচে বর্ণের রক্তস্রাব হতে থাকে। কখনো বা স্রাবের রক্তে ছোট ছোট কালো টুকরা দেখা যায়।
- · তলপেটে খিল ধরার মত ব্যথা, প্রসব বেদনার মত ব্যথা, বার বার মল ত্যাগের প্রবৃত্তি, কোষ্ঠকাঠিন্যের ভাব ইত্যাদি।
- · পেল্ভিসে বা শ্রোণীচক্রে ব্যথা হওয়া (Pelvic pain)
- · অনৈচ্ছিক মূত্রত্যাগ (Involuntary urination)
- · মাসিকের পূর্বে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দেওয়া (Premenstrual tension or irritability)
স্বাস্থ্য পরামর্শঃ-
মা বোনদের অনেককেই এই অনিয়মিত ঋতুস্রাবের
সমস্যায় আক্রান্ত হতে দেখা যায়। গ্রামগঞ্জে মহিলারা বিষয়টি নিয়ে নানা প্রকার কুসংস্কারের শিকার হয়ে
থাকেন এবং বছরের পর বছর প্রপার ট্রিটমেন্ট না
নেয়ার কারণে ভুগতে ভুগতে শারীরিক স্বাস্থ্যকে প্র্রায় হাড্ডিসার করে তুলেন। শুধু তাই নয়, শহুরে শিক্ষিত অনেক তরুণীদেরকেও দেখা যায় বিষয়টি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান না থাকার কারণে
যথাযথ চিকিৎসা না নিয়ে রোগটি পোষে রাখে এবং
একসময় এর থেকে আরো জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে বসে। হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা বিজ্ঞানে অনিয়মিত ঋতুস্রাব
নির্মূলের সম্পূর্ণ
আরোগ্যকারী সমাধান রয়েছে। কিছু দিন যথাযথ হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব রোগ পরুপুরি
দূর হয়ে আবার ঋতুস্রাব স্বাভাবিক হয়ে যায়। তাই এতে আক্রান্ত হলে কোন প্রকার সংকোচ না করে ভালো এবং
অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিত্সকের স্মরনাপন্ন হোন
এবং প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন, আশা করি খুব শীঘ্রই সুস্থ এবং স্বাভাবিক হয়ে উঠবেন।
বিঃদ্রঃ
মাসিকের সময় সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন ও প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। এছাড়াও রক্তপাত বেশি
হলে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিন এবং
প্রয়োজনে একজন অভিজ্ঞ এবং ভাল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Wednesday, October 19, 2016
Case History of Kreosotum
Case History-01
ডা এম এ গণি সাহেবের একটি কেসহিস্ট্রি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
বালিকার নাম-সুইটি।বয়স ৩ বছর।পিতা-মোঃ শফি উদ্দিন।গ্রাম-কয়া।পোঃ কেন্দুয়া বাজার।জিলা-টাঙ্গাইল।তারিখ-১-১২-৮৪।প্রধান রোগ আঁচিল।জন্মের প্রায় এক বৎসর পর হতেই পিঠে,হাতে,নানা স্থানে আঁচিল উঠতে থাকে।আগে তার অধিকাংশগুলো পেকে ভাল হয়ে যেত এবং আবার হোত।কিন্তু ইদানীং তা হতে এত রক্তস্রাব হয়,যা দেখে ভয় হয় যে,এত বেশী রক্তস্রাব হলে এতটুকু মেয়ে বাঁচবে কি করে ? প্রথমতঃ ২ মাস অন্তর থুজা ১০০০ শক্তিতে ২ মাত্রা করে মোট ৪ মাত্রা প্রয়োগ করি।কিন্তু ভাল হোল না।তখন অবিশ্যি রক্তস্রাব ছিল না।৬ মাস অপেক্ষা করেও কোন ফল না হওয়ায় ১-৬-৮৫ তারিখে রক্তস্রাব বেশী হওয়ায় কস্টিকাম ১০০০ দুই মাত্রা এবং তার ২ মাস পরে আবার কস্টিকাম ১০০০ দুই মাত্রা প্রয়োগ করি।কিন্তু ভাল তো হোলই না বরং রক্তস্রাব এত বাড়লো আঁচিল হতে যে,সবাই ভীত হয়ে গেল।
পিতা মাতার অসন্তুষ্টি চরমে উঠলো।বাধ্য হয়ে নূতন করে রোগীলিপি প্রস্তুত করি।তাতে মেয়েটির মানসিক লক্ষণে দেখা গেল-বায়নার পর বায়না ধরাই তার স্বভাব।ধনীর দুলালী,তাই বায়না পুরনের খুব একটা অভাব নেই।এক খুটি (ছোট পাত্র) দিয়ে হয়তো খেলছে,এর মধ্যেই বায়না ধরল আরেকটি খুটি দিতে হবে।মায়ে হয়তো দিল।৫/৬ মিনিট সেটা দিয়ে খেলে আবার বায়না ধরল পোড়া মাটি দিতে হবে মশলা বাটার জন্য।তাও দেওয়া হোল।আবার বায়না ধরল কচুর ডাটা দিতে হবে।সেটা জবাই করে গোস্ত কুটবে ও পাক করবে (খেলাচ্ছলে)।
দেয়া হোল।কতক্ষণ পরে ভাত চাই।তাও দেয়া হোল।আবার জামা চাই।এইভাবে প্রতি নিয়ত একটা না একটার বায়না আছেই।দিলেও ৫/৭ মিনিটের বেশী সেটা নিয়ে থাকে না।আবার আরেকটি চাই।না দিলেই কান্না।গড়াগড়ি,আরও কত কি।বাপ,মা,বিশেষতঃ মায়ের জীবনের কাজ শেষ।তার জন্য মারধরও করা হয় যথেষ্ট,কিন্তু কাজ হয় না।কিছুক্ষণ কান্নাকাটির পরে বেশরমের মত আরেকটি দ্রব্য চায় ও না দিলে কাঁদতে থাকে।দেহ শীর্ণ ও লম্বাটে।রং ফর্সা,সামান্যতেই ঠান্ডা লাগে।ঠান্ডা মোটেই সহ্য হয় না।
অতপর-আকাঙ্খা আছে কিন্তু সন্তুষ্টি নেই,লম্বাটে শীর্ণ দেহ,অত্যাধিক রক্তস্রাব ও শীতকাতরতা লক্ষণ ৪টির উপর নির্ভর করে ক্রিয়োজোট ১০০০ শক্তির ২ মাত্রা পর পর দুই দিন প্রাতে খালি পেটে সেবন করতে দেই ১-১১-৮৫ তারিখে।এতে ৩ মাস ভাল থাকার পর আবার ২/৩ টা আঁচিল উঠলে ১-২-৮৬ তারিখে আবার ক্রিয়োজোট ১০০০ শক্তি ২ মাত্রা পূর্ব নিয়মে খেতে দেই।আর ঔষধ দিতে হয়নি।এখনো মেয়েটি ভাল।বায়না ধরার প্রবৃত্তিও অনেক কমে গেছে।আকাঙ্ক্ষা আছে কিন্তু সন্তুষ্টি নেই লক্ষণটি ক্রিয়োজোটের নিজস্ব লক্ষণ।অন্য কোন ঔষধে লক্ষণটি নেই।শীর্ণ দেহ ও শীতকাতরতা বহু ঔষধে আছে কিন্তু তাদের চাহিদার সাথে অসন্তুষ্টি নেই।বায়না ধরার অভ্যাস ক্যামোমিলা ও সিনাতে আছে কিন্তু তাদের রক্তস্রাবের বিশিষ্টতা নেই।
Case History-02
একটি মেয়ে যে খুব দ্রুত বেড়ে উঠে অনেক লম্বা হয়ে গেছে,গায়ের রং কালো এবং দাঁতে ক্ষয় দেখা দিয়েছে।
মেয়েটিকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হল।প্রথমদিন স্বামী সহবাসের সময় প্রচুর পরিমাণে রক্তস্রাব হল।এভাবে প্রতিবারই সহবাসের সময় রক্তপাত হতে থাকল।লিপ কিস দিতে গিয়ে ঘটল আরো বিপত্তি।হাজবেন্ড মুখ থেকে প্রচন্ড দুর্গন্ধ অনুভব করল।
স্বামী বেচারা ওয়াইফকে অনেক সুন্দর সুন্দর পোষাক গয়না কিনে দিল কিন্তু ওয়াইফকে কিছুতেই সন্তুষ্ট করতে পারলনা।কোন কিছুতেই যেন তার সন্তুষ্টি আসেনা।
মেয়েটিকে কাপিং করে একডোজ ক্রিয়োজোট 200 দেওয়া হল।সে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ।
আলোচ্য কেসটিতে ক্রিয়োজোটের যে সমস্ত লক্ষণ পাওয়া গিয়েছিল সেগুলো হল :
দৈহিক বৈশিষ্ট্য : দ্রুত বেড়ে উঠা,লম্বাদেহ ও গায়ের রং কালো।
বিশেষ নির্দেশক লক্ষণ : মিলনের সময় রক্তপাত,দাঁতে ক্ষয় ও মুখে দুর্গন্ধ।
মানসিক লক্ষণ : অসন্তুষ্টিভাব।
[বি.দ্র.: দাঁতে ক্ষয় এবং রক্তস্রাব প্রবণতা এই দুটি লক্ষণ টিউবারকুলারের প্রকৃষ্ট লক্ষণ।সর্বদা অসন্তুষ্টিভাব ক্যান্সার মায়াজমের বিশিষ্ট লক্ষণ।তাই আমরা উক্ত ঔষধটিকে টিউবারকুলার এবং ক্যান্সার মায়াজমের রোগীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ বলে বিবেচনা করতে পারি]।
Subscribe to:
Posts (Atom)